Posts

শিক্ষা তে স্বাধীনতা...

Image
ফিরিয়ে দাও আমার স্বাধীনতা..... ১৫ ই আগস্ট,২০২১, ভারতের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস।ভারত সরকার সারাবছর ধরে ভার্চুয়ালি নানান প্রোগ্রাম রেখেছে। বিদ্যালয় ও ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বেশীর ভাগ প্রোগ্রাম। করোনা আমাদের স্বাধীন চলাচল বন্ধ করে দূরে দূরে দূরত্ব বিধি মেনে চলার জন্য সবাইকে তালিম দিয়ে চলেছে। বিদ্যালয়ে সেই নিয়ম প্রবল ভাবে জারি করা হয়েছে। শুধুমাত্র শিক্ষক ও শিক্ষিকারা স্বাধীনতা দিবসে মতবিনিময় সভা করে স্বাধীনতা দিবসের মহান দিনটি কে উদযাপন করবে। Machkhanda High School President and H.M. Anindita and Bandana mam Me তাই এখানে আমি আমার ও আমাদের মতো করে কিছু বলার চেষ্টা করছি। আমি একটু গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে কয়েকটি কথা বলছি যা আমাকে বুঝতে শিখিয়েছে ,"আমি/আমরা এখনও পরাধীনতা থেকে মুক্ত নয়"। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় দুই সরকারের মাঝে শিক্ষা আজ স্যান্ড‌উইচ। বাংলা মাধ্যমের পড়ুয়াদের  কাছে ভারত সরকারের প্রোগ্রাম গুলি পোঁছায়না।এই দু'বছর আরও বেশী করে এটা লক্ষ্য করলাম। সায়েন্স সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিতি খুবই কম। আজ বাংলার বহুল প্রচলিত সংবাদ পত্রে খাঁচা ঠিক রাখতে খরচের হিসাব রা

মৃত্যু ও হত্যা..

Image
 আত্মনির্ভরশীল দেশে দরকার আইনের শাসন,ও  আইনের শিকল.... চুরাশি বছর বয়স,আর কতদিন বাঁচবে? একটা মানুষ আর কতদিন বাঁচবে? সত্যি ই তো ! আসলে রাঁচীর এক অতি সাধারণ বাড়ী থেকে NIA হলিউড সিনেমার কায়দায় করোনা কালে এক রাষ্ট্রদ্রোহী কে ২০২০-র অক্টোবরে গ্রেফতার করে,UPA ধারায় মামলা দায়ের করে।এই ভয়ঙ্কর লোকটি কে বাঁচিয়ে রাখতে এত পয়সা সরকার জলে দেবে কেন? এসমস্ত লোক রাষ্ট্রের জন্য ভয়ানক।এরা খ্রীষ্ট ধর্ম নিয়ে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর মধ্যে রাজনীতি করে। সনাতন হিন্দু ধর্মের জন্য এরা ভাইরাস। এদের আইনের শিকল বাঁধো,বিনা চিকিৎসায় ধীরে ধীরে মেরে ফেলতে হবে। সংশোধনাগারে সংশোধনের নামে নিধন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।প্রথম শিকার ফাদার স্ট্যান স্বামী।এ একেবারে বোকা লোক। নামের মধ্যেই কেমন বিদেশী বিনিয়োগ।সত্যিই তো, আত্মনির্ভরশীল স্বদেশী ভারতে নাম টা পরিবর্তন করে নেওয়া উচিত ছিল। রাজার তোষামোদ না করলে পেয়াদারা কি রাজার বিরোধী হবে! বিচারপতির কি দোষ!!আইন তো কর্পোরেট লোকের জন্য প্রযোজ্য নয়।তাই ফাদার আসল গিনিপিগ, আইনের পরীক্ষায় ফাদারের মৃত্যু হলেও তা ফাদার বা আইনের হত্যা নয়, আইনের শাসন!! ভারতীয় রাজনীতিতে কমিউনিস্ট পার

75 years Of India's Independence

Image
  This year India will celebrate 75th Independence Day. On this special occasion of Platinum Jubilee there should be a tribute to the great men and women who sacrificed their lives in their dream of a free India.  We all know India gained her Independence from the clutches of the  British at the midnight of 15th August in 1947. We must remember that this independence is not the toy of a child but many years of sacrifices, struggle and painful conflicts which caused the Independence to come about. Hundreds of men, women, the youth and even children had their valuable contributions in the achivement of Independence.   Since the Independence, a number of great persons and many Prime Ministers have tried to develop the nation. As the biggest democratic country, India achieved her sovereignity as well as the status of being republic. After the Independence people enjoy many fundamental rights and they do their fundamental duties. We must not forget that we are yet to achieve many things. So

ম্যাসেজ

Image
  এই ফেসবুক ও হো.আ- র দৌলতে প্রতিদিন "শুভ সকাল" আমার হাইস্কুলের শিক্ষক মহাশয়(দীপঙ্কর বারিক)র কাছ থেকে পাই, ভালো লাগে।পুরানো দিনের শাসন, উপদেশ মনে পড়ে। স্কুলের এক ঘটনা বলতে গিয়ে ১২ ক্লাসে উনি বলেন,"বড় হয়ে কাজ করার সময়, বাইরের লোকের কাছে কলিগদের দুর্নাম করো না"... নিজের কর্ম ক্ষেত্রে এটা মেনে চলার চেষ্টা করি। এখন ২৪ ঘন্টা হাতে এই মুঠোফোন অস্ত্র টি থাকে। সকালে ঘুম ভাঙানো থেকে রাতের গুড নাইট, মাঝে পড়াশোনা, খাওয়া দাওয়ার জিনিস আনানো, প্রতিদিনের কাজ, ঔষধ আনানো সকল কাজের হেল্পার। কাউকে হেল্প করা থেকে নিজের মনকে চাঙ্গা করতে দীপেন ভূঁইয়া ও মেদিনীপুর ছাত্র সমাজের গল্প, বর্ধমান ফুডিস ক্ল্যাবে মুনমুন ম্যামের সামাজিক কাজ, ফেসবুক বন্ধুদের বিশেষ দিন উদযাপন ও অতীতের স্মৃতি চারণ, ছেলের বিদ্যালয়ের খবর,বউয়ের চাকরির সংবাদ থেকে আমার বিদ্যালয়ের নোটিশ , আবার খারাপ সংবাদ সকল কিছু জানান দেয় এই ফোন। আমার সারা দিনের পাগলামি চলে এই ফোনে।খাতার উপরের পাতায় লেখা আছে.. "Nobody owns the world.So feel free to EXPLORE IT." কত ভালোবাসার মানুষ কে হারিয়ে আমরা গভীর দুঃখে ও মনকষ

আমার প্রেসিডেন্সি

Image
  Presidency college হিন্দু হোষ্টেলে মৌলানা আজাদ কলেজের ছাত্র হয়ে থাকার ফলে বারে বারে প্রেসিডেন্সি কলেজ ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে হতো, ভেতরে প্রবেশ করার ইচ্ছে জন্মাতো। হোষ্টেলের নানান ঘটনা, milieu,প্রেসিডেন্সি কলেজের জন্মদিন পালন, প্রিন্সিপালের সাথে মিটিং র জন্য ১৯৯৩-৯৮ অনেক বার প্রেসিডেন্সি কলেজের ভেতরে প্রবেশ করেছি, মনের মধ্যে থাকতো বহিরাগতের হীনমন্যতা । Me, Sourav,Suhit,Sudipta & Smarajit Milieu 1997 অনার্স পরীক্ষার খারাপ রেজাল্ট, BHU তে চান্স পাওয়ায় ভুলে যাই। অশোক কেশরীর সাথে বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির জন্য ট্রেনে বেনারস যাত্রা। ট্রেন লেট থাকায় ভর্তি না হতে পেরে ফিরে আসতে হয়।কল্যানী,প্রেসিডেন্সি,রাজাবাজার সায়েন্স কলেজে ফর্ম ফিল‌আপ করে ছিলাম, জানতাম হয়তো এম.এস.সি হবে না। সুইসপার্ক, রবীন্দ্রসরোবরের এক মেসে থাকা শুরু করলাম। জীবনের অঙ্কটা তখন বড্ড এলোমেলো। মৌলানা আজাদ কলেজের কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্টের জুনিয়র রাহুল চ্যাটার্জ্জীর আমন্ত্রণ পেলাম কলেজের কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্টের ফিস্টে। সেখানে ডি.এম স্যারের কাছে প্রেসিডেন্সি কলেজের এম.এস সি ভর্তির জন্য কাউন্সিলিংয়ের খবর পেলা

আমার দ্বিতীয় বাড়ী

Image
 আজ সকালে সাংবাদিক দাদার ফেসবুক পোস্ট ও কলেজ স্ট্রীটের জলছবি প্রায় ২৫-২৬ বছরের আগের পুরোনো স্মৃতি গুলো মনে করিয়ে দেয়।   আজ সকালে ছবির অ্যালবাম নিয়ে আমিও চলে গেলাম, আমার পুরানো দিনের সেই লালবাড়ীতে.. সাথে সেই কলেজ স্কোয়ার..... আমাদের বাড়ী "এই হোষ্টেল আমাদের বাড়ী, এখানে রাজনীতির কথা নয়!ওয়ার্ড চারে অবশ্য‌ এসব কথা খাটে না!" পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের প্রেসীডেন্সির হিমুদার বক্তব্য।তপন মাইতি,সন্দীপ ঘোষ গোয়েঙ্কার রমরমা চার নম্বরে। আমি মৌলানা আজাদ কলেজের ছাত্র, মেদিনীপুর জেলার ছেলে। সুতরাং আমিও লাল ওরফে SFI. ১৯৯৩, পূজার আগে দুচার দিন থেকে ছুটি তে বাড়ী চলে এলাম।এরপর থেকে শহরকে দেখার পালা, বোঝার পালা, দারিদ্র্যর অভিশাপ কে দূরে সরানোর পালা। অভাবের থেকে অভাববোধ আরও বেশী ভয়ংকর। জয়েন্ট ও কলেজের দু নৌকায় পা দিয়ে চলতে গিয়ে পড়াশোনার অবস্থা সুপার ফাস্ট লেখা লোকাল বাস। বাংলা মাধ্যম থেকে ইংরেজী তে পড়াশোনা, কলেজের পরিবেশ ও ব্যাচমেটদের শোঅফে আমার তথৈবচ অবস্থা,না ঘরকা না ঘাটকা।আত্মসম্মান ও বাড়ীর কথা ভেবে জটীল কলকাতা কে নিজের মতো করে সাজিয়ে নিলাম। পরীক্ষা তে ড্রপ করার ভাইরাসের আক্রান্ত